প্যালিয়েটিভ কেয়ার
‘মৃত্যুর মৃত্যু আছে, জীবনের মৃত্যু নেই।’ সরদার ফজলুল করিম
প্যালিয়েটিভ কেয়ার আরোগ্যযোগ্য জীবন সীমিত রোগে আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবারের জন্য ভোগান্তি কমানোর চিকিৎসাসেবা। যেখানে রোগী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের শারীরিক,মানসিক, সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক নিরাময় অযোগ্য রোগ সম্পর্কিত যন্ত্রণা কমানোর চেষ্টা করা হয়।




ইতিহাস
২০০৭ সালে বাংলাদেশে প্রথম সেন্টার ফর প্যালিয়েটিভ কেয়ার প্রতিষ্ঠিত হয় তৎকালীন পিজি হাসপাতালের 206 নম্বর রুমে বহির্বিভাগে।
পরবর্তীতে আফজালুন্নেসা ফাউন্ডেশন এবং রোটারি ক্লাব অফ মেট্রোপলিটন ঢাকা এর সহযোগিতায় প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়।
প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ ২০১৩ সালের মার্চ মাসের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেজিস্ট্রেশন পায়।
আমাদের কথা
প্যালিয়েটিভ কেয়ার সোসাইটি অফ বাংলাদেশ একটি অরাজনৈতিক, অলাভজনক, স্বেচ্ছাসেবী, সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে রেজিস্টার্ড সেবামূলক বেসরকারি সংস্থা।

দর্শন
সমগ্র বাংলাদেশ একটি মমতাময়ী সমাজ প্রতিষ্ঠা করা যেখানে মৃত্যুপথযাত্রী নিরাময়-অযোগ্য মানুষটি বুঝবেন তার প্রতি সহমর্মিতার হাত সমাজ বাড়িয়েছে।
লক্ষ্য
জনসচেতনতা, প্রশিক্ষণ, পরামর্শ এবং সেবা প্রদান করা নিরাময়যোগ্য রোগী এবং তার পরিবারকে।
উদ্দেশ্য
*মৃত্যুপথযাত্রী মানুষটি যেন দুদন্ড শান্তি পায় শারীরিক মানসিক সামাজিক এবং আধ্যাত্মিক স্বাস্থ্যের যত্নে।
* তিনি যেন বুঝতে পারেন সমাজ তাঁর পাশে আছে, এবং তাঁর মৃত্যুর পরে তার পরিবারের যত্ন নেবে সমাজ।
*স্বেচ্ছাসেবক দল গঠন এবং সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের অংশগ্রহণ সুনিশ্চিত করা।
* স্বাস্থ্যসেবার সাথে সংযুক্ত পেশাজীবীদের প্রশিক্ষণ প্রদান।
*সমন্বিত হোম কেয়ার সার্ভিস এর জন্য জনবল এবং সুযোগ-সুবিধার ব্যবস্থা করা।
* সেমিনার সিম্পোজিয়াম কর্মশালা মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং অংশগ্রহণকে উদ্বুদ্ধকরণ।
* প্যালিয়েটিভ কেয়ার সেবার মান পরিধি উন্নয়নের লক্ষ্যে গবেষণায় সক্রিয়তা বাড়ানো